শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:০৩ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি এতিম শিশুর অধিকার নিশ্চিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিধবা মা
ভোটার পানে তাকিয়ে ঐক্যফ্রন্ট

ভোটার পানে তাকিয়ে ঐক্যফ্রন্ট

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ প্রচারণার সময় ছিল ১৮ দিনের। ১০ ডিসেম্বর থেকে ভোট চাইতে নামে রাজনৈতিক দলগুলো। তবে প্রচারণার শেষ দিনেও ভোটের মাঠ অসমই ছিল। শেষ দিনেও দাঁড়াতে পারেনি সরকার বিরোধী জোটের নেতাকর্মীরা। বহুল প্রচারিত ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ যেন অদেখাই রয়ে গেলো এবারের নির্বাচনে। নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন, পুলিশ এবং সরকার দলীয় সংগঠনের বিরুদ্ধে নালিশ করা ছাড়া যেন আর কিছুই করার ছিল না বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট ঐক্যফ্রন্টের। প্রতিদিন উপর্যুপরি অভিযোগ এসেছে বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকা থেকে। অভিযোগ করছে কেন্দ্রীয় নেতারাও। তাতে গ্রোতের পরিবর্তন ঘটেনি। বরং সময় গড়িয়ে মাঠের পুরো দখলে রয়েছে সরকার দলের। অভিযোগ ওঠেছে, ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীরা যেখানেই নামার চেষ্টা করেছেন, সেখানেই প্রতিরোধের মুখে পড়েছেন। আর এ অভিযোগের তীর পুলিশের দিকেও। বিএনপি নেতারা বলছেন, পুলিশ অনেক জায়গাতে অতিউৎসাহী হয়েই হামলা, মামলা করল। সংঘাত না থামিয়ে না দিয়ে অনেক জায়গায় উসকে দিয়েছে স্বয়ং পুলিশই। এতদিনে খুন, জখম, রক্ত বিরোধী শিবিরেই বেশি ঘটল। পালিয়ে থেকেও গ্রেফতার আতঙ্ক থেকে রেহাই পাচ্ছে না বিরোধী নেতারা। সেনাবাহিনী নামার পরেও পরিস্থিতি অনুকূলে আনতে পারেনি ঐক্যফ্রন্ট। একদিন পরেই নির্বাচন। এই পরিস্থিতিতে ভোটের দিন কী করবে ঐক্যফ্রন্ট! জাগো নিউজের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেনের কাছে। তিনি বলেন, আমরা সংঘাতের রাজনীতি পরিহার করার আহ্বান জানিয়ে জোট করেছি। স্বাধীনতার এত বছর পর মানুষ রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন চাইছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি যে, সরকার দলীয় সংগঠন এই প্রশ্নে সহায়তা করছে না। এহেন কোনো কর্মকাণ্ড নেই, যা তারা করল না। আমার এত দিনের রাজনীতির জীবনে এমন নির্বাচন দেখিনি। প্রমাণসহ বারবার অভিযোগ করার পরেও নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নিল না। তবে আমাদের ভরসা দেশের জনগণ। ড. কামাল বলেন, ‘আমাদের নেতাকর্মীদের বাড়ি ছাড়তে এখনও হুমকি দেয়া হচ্ছে। অনেকেই বাড়ি যেতে অনিরাপদবোধ করছেন। আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, সকল প্রকার দ্বিধা ভুলে আপনারা ভোট দিতে কেন্দ্রে যান এবং সেটা যেন সকাল সকাল। আপনারা শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দেয়ার চেষ্টা করুন। নিজে ভোট দিন এবং অন্যকেও দিতে উৎসাহ দিন। আমার বিশ্বাস, ভোটাররা কেন্দ্রে আসতে পারলেই পরিস্থিতি বদলে যাবে। আর ভোটের দিন শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকুন। একই বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাওয়া হয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের কাছে। তিনি বলেন, ‘এই ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন এখন সময়ের অপেক্ষা। আমরা ভোটারদের দিকে তাকিয়ে আছি। দেশপ্রেম এবং জনদায় নিয়ে ভোট কেন্দ্রে চলে আসার আহ্বান জানাচ্ছি। সুষ্ঠুভাবে ভোট প্রদান করুন। সকল বাধা উপক্ষো করে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দিতে ভোটাররা অধীর অপেক্ষা করছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো প্রকার সংঘাত চাই না। শান্তিপূর্ণ পরিবেশ তৈরির আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা এখনও আশা করছি সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের বোধোদয় হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com